এলাকাবাসী সুত্র জানাগেছে, উপজেলার ডামোশ গ্রামের সেকেন্দার আলীর মেয়ে চম্পা খাতুন(২২) প্রসঙ্গত ২ বছর পূর্বে ঘোলদাড়ি পাইকপাড়ার গ্রামের মারফত আলীর ছেলে মোহাম্মদ আলীর সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের সংসারে প্রায়ই পারিবারিক অশান্তি লেগেই ছিল। ২৮ মার্চ শনিবার সকালে গৃহবধু চম্পা উড়না
দিয়ে ঘরের আড়ার সাথে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে শশুর বাড়ির থেকে
পিতার নিকট সংবাদ দেয়। চম্পার মা বাবা সংবাদ পেয়ে ছুটে যায় মেয়ের লাশের
পাশে।চম্পার পিতার দাবি তার মেয়েকে শশুর বাড়ির লোকজন মেরে গলায় উড়না পেচিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে।
এবিষয়ে চম্পার বাবা বাদি হয়ে আলমডাঙ্গা থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছে। অপমৃত্যু মামলা পেয়ে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স নিয়ে চম্পার লাশের সুরতাহাল রিপোর্ট শেষে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা মর্গে প্রেরন করে। ময়না তদন্ত শেষে বিকালে জানাযা নামাজ শেষে দাফন সম্পর্ন করা হয়েছে বলে চম্পার পিতা জানান।