সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১, ০৭:১২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম :

ফলোআপ:কার্পাসডাঙ্গা বাঘাডাঙ্গার লম্পট মিঠুনের একের পর এক কুকীর্তি প্রকাশ:নিজেকে বাঁচাতে মোটা অংকের টাকা নিয়ে দৌড়ঝাপ শুরু

Reporter Name / ১৬৯ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১, ০৭:১২ অপরাহ্ন

ষ্টাফ রিপোর্টার:চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের বাঘাডাঙ্গা গ্রামের মাদকব্যাবসায়ী লম্পট মিঠুর একাধিক ধর্ষন চেষ্টার ঘটনা প্রকাশ পাওয়ায় ও বস্তুনিষ্ঠ ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় সাংবাদিকদের সাধুবাদ জানিয়েছেন বাঘাডাঙ্গা গ্রামবাসী সহ সচেতন মহল।লম্পট মিঠুর শাস্তির দাবীতে একতাবদ্ধ হয়েছে গ্রামবাসী।সম্প্রতিকালে প্রকাশ পাওয়া লম্পট মিঠুর ধর্ষন চেষ্টার ঘটনা নিয়ে পুরো গ্রাম জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।বিষয়টি তাদের নিজেদের ভিতর হওয়ায় তারা মামলা না করে স্থানীয় ভাবে মিঠুকে শায়েস্থা করার জন্য অপেক্ষা করে।এ ঘটনায় প্রকাশ পাবার পর গ্রামে বেরিয়ে আসে লম্পট মিঠুনের একের পর এক কুকীর্তির ঘটনা।তার দোকানে মাল আনতেও গেলেও সে বেশ কয়েকজন গৃহবধূর হাত চেপে ধরে।তারা মানসম্মানের ভয়ে তা চেপে যায়।অনেকেই হয়তো লম্পট মিঠুনের কাছে ধর্ষনের স্বীকার হয়ে স্বামী সংসার মানসম্মানের কথা চিন্তা তা প্রকাশ করতে সাহস পাচ্ছেনা।হয়তো আল্লাহর কাছে শেষ বিচার দিয়েছে।এই লম্পট মিঠুনকে আটক করে আইনের আওতায় আনলেই বেরিয়ে আসবে সব ঘটনা। সে কতজনকে ধর্ষন সহ ধর্ষনের চেষ্টা করেছে তাও বেরিয়ে আসবে। গোপনসুত্রে জানা গেছে লম্পট মিঠুনের শুশুর সহ তার কয়েক দালাল মিলে মিঠুনকে মামলার হাত থেকে বাঁচাতে ও ঘটনা ধামাচাপা দিতে ৫ লক্ষ টাকা দিয়ে বিষয়টি আপোষ মিমাংসার চেষ্টা চালাচ্ছে।অনেকে এ প্রতিবেদককে জানান লম্পট মিঠুনের কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার।টাকা আছে বলেই বারবার পার পাবে তা ঠিক না।এর আগে সে অনেকবার এমন ঘটনা ঘটিয়ে মাফ চেয়ে পার পেয়েছে।মাস দুয়েক পূর্বেও একটি উত্যাক্তর ঘটনা জানতে পেরে তৎকালীন কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির এ এস আই হাদীউজ্জামান হাদী তার কাছে গেলে সে প্রকাশ্য শত লোকের মাঝখানে ভুল স্বীকার করে মাফ চেয়ে পার পাই।তারপরও সে না শুধরিয়ে তার চাচাতো শালার বউকে জোরপূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা চালায়।যা বাঘাডাঙ্গার পুরো গ্রামের লোকজন সবাই জানে।গোপন তদন্ত করলেই বেরিয়ে আসবে সে কতবড় লম্পট।গ্রামবাসীর অনেকে বলেন লম্পট মিঠুন যদি আইনের আওতায় না আসে তাহলে তার মত লম্পট পরবর্তীতে হয়তো কাউকে ধর্ষন করে তার ঘটনা ধামাচাপা দিতে তাকে মেরে ফেলতেও পারে।তাই লম্পট মিঠুন যাতে আর কোন মা বোনের সম্ভ্রমহানী না করতে পারে সেজন্য তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যাবস্থা নিতে দামুড়হুদা মডেল থানার সুযোগ্য অফিসার ইনচার্জ সুকুমার বিশ্বাসের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী সহ সচেতন মহল।এ বিষয়ে দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ সুকুমার বিশ্বাসের সাথে কথা বললে তিনি জানান এ ঘটনায় থানায় কেউ মামলা করেনি।তবে বিষয়টি আমি শুনেছি।তার বিরুদ্ধে অনেক খারাপ রিপোর্ট। লম্পট মিঠুনকে আইনের আওতায় আনা হবে।দামুড়হুদা মডেল থানার আওতাধীন কোন অপরাধী যত বড়ই ক্ষমতাধর হোক কোন প্রকার অপরাধ করে পার পাবেনা বলেও জানান তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর