কার্পাসডাঙ্গা অফিস:চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের কোমরপুর গ্রামের সহিদুলের ছেলে বহু বিবাহের হোতা সেলিমের বিরুদ্ধে মহেশপুর হানিফপুর গ্রামের সহিদুলের নাবালিকা মেয়ে মিমিকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে গত ২৪ তারিখে বাড়িতে আনার অভিযোগ উঠেছে।সেলিম গ্রামে জানায় সে মিমিকে বিয়ে করেছে। পরে গতকাল মঙ্গলবার মেয়ের পরিবার বিষয়টি জানতে পেরে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির সহযোগীতা চাই তারা জানায় সেলিম মেয়েটিকে জোর করে আটকে রেখেছে।কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই সাইফুল বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে জরুরী ভিত্তিতে তৎক্ষনাৎ সেলিমের বাড়ি থেকে মেয়েটিকে উদ্ধার করে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে আসে।সেলিম বিয়ের কথা বললেও তার পক্ষে কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। তবে মেয়েটি একদিনে সেলিমের বিষয়ে সব কিছু জানতে পেরে ভবিষ্যতের বিষয়টি বুঝতে পেরে সে তার পরিবারের লোকজনের সাথে বাড়ি ফিরতে চাই বলে জানায়।মেয়ের পরিবারের পক্ষ থেকেও সেলিমের বিরুদ্ধে মামলা করতে না চাওয়ায় লিখিত মুচলেকা নিয়ে উভয়পক্ষের হাতে ছেলে মেয়েকে হস্তান্তর করে পুলিশ।নাম না প্রকাশ করার শর্তে অনেকে জানান এই সেলিমের ইতিপূর্বে ৭ টা বিবাহ হয়েছে।তার এই বিয়েটা হলে ৮ টা বিয়ে হতো। মেয়েটির ভাগ্য খুব ভালো যে সে তার নিজের ভুল নিজেই বুঝতে পেরেছে।দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করায় কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ সাইফুল ইসলামকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকাবাসী সহ সচেতন মহল।