স্টাফ রিপোর্টারঃ চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা সীমান্ত দিয়ে অবাদে আসছে ফেনসিডিল, ইয়াবা, গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য। মাঝেমধ্যে উপজেলা সীমান্ত এলাকায় বিজিবি-পুলিশের।অভিযানে ফেনসিডিল, ইায়াবা ও গাঁজা চালান ধরা পড়ছে।।আটক হচ্ছে কিছু মাদক ব্যাবসায়ীও। তাদের মধ্যে।বেশির ভাগই মাদক বহনকারী। মাদক চোরাচালানির।ব্যবসায়ী ও গটফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়।।উপজেলা সীমান্তবর্তী এলাকা দর্শনাসহ বিভিন্ন স্থানে অভিনব কায়দার বিক্রি হচ্ছে ফেনসিডিল, ইায়াবা ও গাঁজা। উঠতি বয়সের যুবক ও কলেজছাত্ররা মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। মাদক নির্মূল করতে শুধু
বহনকারী নয় চোরাচালানির গডফাদারদের আইনের আওতায় আনতে হবে বলে মনে করছেন
স্থানীয়রা। জানা গেছে, গত এক মাসে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি।দামুড়হুদা উপজেলা সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ২০৩ বোতল ফেনসিডিল, ১১৮ পিস ইয়াবা, ৯ বোতল মদ, ৭ কেজি ৫শ’ গ্রাম গাঁজা উদ্ধারসহ ১২ জনক আটক করতে সক্ষম হয়েছে। মাদকের মামলা দিয়েছে ৯টি। দামুড়হুদা মডেল থানা পুলিশ সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ৩১৮ বোতল ফেনসিডিল, ১০ পিস ইয়াবা, ২০ লিটার মদ, ২ কেজি
৭৯শ’ গ্রাম গাঁজা উদ্ধারসহ ১৩ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে। মাদক মামলা দিয়েছে ১১টি। জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর অভিযান চালিয়ে দামুড়হুদায়
মাদকসহ তিনজনকে আটক করে থানায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। জেলার একটি গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা সীমান্তসহ
জেলার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী চোরাচালানি রয়েছে ১৫০ জন। গডফাদারের তালিকায় আছে ৫০ জনের নাম।
এ ব্যাপারে দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস বলেন, আমি অত্র থানায় যোগদানের পর থেকে মাদকের বিরুদ্ধে সরকার ঘোষিত জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করছি। ইতিমধ্যে উপজেলার অধিকাংশ চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও চোরাচালানিদের।গ্রেফতার করেছি। মাদক নির্মূল করতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত আছে।