জানা যায়,নোভেল করোনা ভাইরাসের কারণে সরকারি নির্দশনা অনুযায়ী সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণার পর সকল শিক্ষার্থীদের মত জায়েদও সুস্থ অবস্থায় ঢাকায় তার মামা বাড়িতে গেছিল।সেখানে গিয়ে তার মামার সাথে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাথে থেকে গরিব ও অসহায় মানুষদের মাঝে ত্রান বিতরণ করে। পরবর্তীতে তার মামার শরীরে করোনার উপসর্গ দেখা দিলে টেস্ট রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। পরে তার নানার উপসর্গ দেখা দিলে রিপোর্ট পজেটিভ আসে।কিছুদিন পর জায়েদ জ্বর,সর্দি,কাশি দেখা দিলে সুস্থ হলেও কৌতুহলী হয়ে টেস্ট করে। গত ২০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জায়েদের রিপোর্ট পজেটিভ আসে। পরে দীর্ঘদিন ঢাকার মুগদা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি আসছে জায়েদ। ফোকলার স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান সহকারী অধ্যাপক ড.মিঠুন মোস্তাফিজ মুঠোফোনের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখেন। এ বিষয়ে জায়েদ বলেন,”প্রথমত আক্রান্ত হওয়ার পর আত্নবিশ্বাস হারানো যাবে না।আমি কখনও আত্নবিশ্বাস হারায়নি।সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছি।তবে কিছুদিন বন্দি অবস্থায় থাকতে হবে।সবার উদ্দ্যেশ্যে বলেন, জুরুরী প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়া উচিত”। উল্লেখ্য,জায়েদের বাড়ি বরিশাল জেলার