কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধিঃদামুদহুদা উপজেলার নাটুদাহ ইউনিয়নের ছাতিয়ানতলা গ্রামে গভীর রাতে প্রেমিকার সাথে নিশি যাপন করে গ্যাঁড়াকলে পড়েছে কুড়ুলগাছি গ্রামের ফেরদৌসের ছেলে আকাশ।জানা গেছে আকাশের সাথে ছাতিয়ান তলা গ্রামের স্কুল পাড়ার কাশেমের নবম শ্রেনী পড়ুয়া কন্য নাবালিকা তমার সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিলো।কাশেম ব্যাবসার কাজে বাইরে থাকায় ও তার ছেলে অসুস্থ থাকার কারনে তমার মা ও হাসপাতালে থাকতো অসুস্থ ছেলেকে নিয়ে।এ সুযোগে তমা সুযোগমত ডেকে নিতো প্রেমিক আকাশকে।আকাশও রাতে তমার সাথে নিশি যাপন করে আনন্দেই ঘুরে বেড়াচ্ছিলো।চোরের দশ দিন গৃহস্থের একদিন কথার মতই গত শনিবার রাতে আবারো তমার সাথে নিশি যাপনে তার বাড়িতে প্রবেশ করে প্রেমিক আকাশ।স্থানীয়দের সন্দেহ হলে তারা পাহাড়া বসে।পরে আকাশ বেড়ানোর সময় তাকে আটক করে স্থানীয়রা।পরে আকাশকে গরুর গোবর মাখানো জুতা দিয়ে জুতাপেটা করে গ্রামের কয়েকজন। তখন আকাশ অকপটে সব কিছু স্বীকার করে যে তার সাথে তমার সম্পর্ক। পরে ঘটনার খবর পেয়ে তাদের চারুলিয়া ক্যাম্প নিয়ে যায়।পরে অভিভাবকদের তাদের জিম্মায় নেই ছেলে মেয়েকে।সেখান থেকে নিয়ে এসে আকাশ ও তমার বিয়ে দিয়ে দেয়।স্থানীয় অনেকে বলেন তমা তো নাবালিকা কোন কাজী বা মাওলানা বিয়ে পড়িয়েছে সেটা তদন্ত করে দেখা দরকার।নাম না প্রকাশ করার শর্তে স্থানীয় বেশ কয়েকজন জানান দুজনের বিয়ে দিতে ও৷ সাংবাদিক ম্যানেজের নাম করে একটি পক্ষ মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে মেয়ে পক্ষের কাছ থেকে।তবে এ বিষয়ে জানতে মেয়ের অভিভাবকের সাথে কথা বললে তারা কোন মন্তব্য করতে রাজী হননি। ছাতিয়ানতলার অনেকে জানান আকাশ চরম বখাটে একটা ছেলে। সে প্রায়ই বিভিন্ন মেয়েকে উত্যাক্ত করতো।তার আরও জুতাপেটা করা দরকার ছিলো।