স্টাফ রিপোর্টারঃ দয়া করে কেউ এড়িয়ে যাবেন না টাকা দিয়ে না পারি একটি শেয়ার করে হলেও সাহায্য করি। শেয়ার করে দানশীল বা বিত্তবান কোন ব্যক্তির কাছে পাঠিয়ে দিন। এটাতেও আপনার সাহায্য করা হবে। সাদ্দাম হোসেন তিনি কোটচাঁদপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কাজকর্মের ভিতর লিপ্ত ছিলেন। হঠাৎ করে একদিন কোটচাঁপুর উপজেলা বলাবাড়িয়া সাইনবোর্ড নামক স্হানে কারেন্ট লাইনে ডিস্টার্ব দেয় তিনি খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি কারেন্টের খাম্বায় ওঠেন যেকোনো ভুলবশত কারনে তাকে কারেন্টে ধরে ফেলে তার দেহের সর্ব জায়গায় শর্ট খেয়ে পুড়ে যায়। সাথে সাথে যশোর সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। সদর হাসপাতাল থেকে তাকে ঢাকা শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট নেয়া হয়। বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয় এরপর কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাক্তার নাজমুন নাহা তাকে অপারেশন করেন এতে তার একটি হাত বাদ দিতে হয়। অপারেশন সাকসেস হওয়ার পর তিনি এখন সুস্থ আছেন তিনি খুব অসহায় একটা গরীব মানুষের সন্তান তিনি এক বাপের এক সন্তান তার বাবা-মায়ের খেদমত করার জন্য একজন রোজগার করতেন তার বাবা মাকে নিয়ে তার সংসার ভালো করেই সামাল দিতেন। এখন সে খুব অসহায় তাই সমাজের বিত্তবানদের কাছে ও দেশ বিদেশ দানশীল মানুষের কাছে সাহায্যের আবেদন করেছেন। সাদ্দাম বলে এখন ওষুধ কিনতে পারছিনা আমার খুব কষ্ট হচ্ছে আমি আপনাদের মাঝে থাকতে চাই। এটাই আপনাদের কাছে আমার চাওয়া এবং পাওয়া। জমি জাতি বিক্রয় করে বিভিন্ন গ্রাম পাড়া মহল্লার লোকজন আমাকে সাহায্য করেছে। এ পর্যন্ত তিন লক্ষ টাকা খরচ করেছে। সাদ্দাম হোসেন ও তার বাবা – মা সবার কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সমাজের বিভিন্ন বিত্তবানদের কাছে আকুল আবেদন জানিয়েছেন। বিভিন্ন দানশীল ব্যক্তিদের কাছে আহ্বান করছি ও সবার কাছে আমার আকুতি রইল আমার নিজস্ব বিকাশ নাম্বার মোঃ সাদ্দাম হোসেন (০১৭৭৯-৮৬৪৮৩৫) আর আমার সাথে কথা বলতে পারবেন সবাই।