খন্দকার শাহ্ আলম মন্টু, আলমডাঙ্গা অফিসঃ আলমডাঙ্গা খাদ্যগুদামে সরকারি ভাবে কৃষকদের কাছ থেকে ধান ক্রয়ের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ লিটন আলী প্রত্যেক ইউনিয়ের কৃষক দের কাছ থেকে দরখাস্ত আহবান করলে, তাদের দরখাস্ত মোতাবেক লটারির মাধ্যমে ক্রেতা নির্ধারন করার জন্য গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে উপজেল কৃষি অফিসে লটারি অনুষ্টিত হয়েছে।সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ লিটন আলী।প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আইয়ুব হোসেন।তিনি এসময় বলেন সরকার সরাসরি প্রন্তিক কৃষকদের কাছ থেকে ধান ক্রয়ের জন্য ঘোষনা দেন।সেই লক্ষে আমরা উপজেলার সকল ইউনিয়ন ও পৌর সভার কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান ক্রয় করতে চাই।কিন্ত আমাদের লক্ষ মাত্রা ১ হাহার ৩ শত ৮৪ মেঃ টন।মানে প্রত্যেক কৃষক ১ মেঃ টন করে ধান বিক্রয় করতে পারবে।লক্ষ মাত্রার চেয়ে বিক্রেতার সংখ্যা বেশি হওয়ায় আজ আমরা লটারি মাধ্যমে বিক্রেতা সিলেকশন করে দেব।তারা নির্ধারিত সময়ে খাদ্যগুদামে ধান সরবরাহ করবেন।সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা পৌর মেয়র উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হাসান কাদীর গনু,ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডঃ সালমুন আহম্মেদ ডন,উপজেলা কৃষি অফিসার, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ,উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ইয়াকুব আলী মাষ্টার,উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা মোফাখাইরুল ইসলাম,গুদাম রক্ষক ,মিয়াজান হোসেন,খাদ্যপরিদর্শক,রাবিবুল ইসলাম,কৃষি সম্প্রাসার কর্মকর্তা ,সোহেল হোসেন, উপজেলা,সমাজ সেবা অফিসার আফাজ উদ্দিন, উপজেলা, প্রকল্প কর্মকর্তা এনামুল হক,ইউপি চেয়ারম্যান,মাসুদ পারভেজ,আবু সাইদ পিন্টু,পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি,দেলোয়ার হোসেন,সম্পাদক,মতিয়ার রহমান ফারুক,প্রেসক্লাবের সম্পাদক হামিদুল ইসলাম,সহসভাপতি জামসিদুল হক মুনি,প্রচার সম্পাদক শরিফুল ইসলাম,চুয়াডাঙ্গা জেলা মৎসজীবি লীগের সভাপতি,শাহাবুল ইসলাম,মিজানুর রহমান,সাইফুর রহমান পিন্টু,সহ শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিল।লটারি করা হয়।মোট ১৩৮৪ মেঃ টন ধান নেওয়া হবে।প্রতি কৃষক ১ টন করে ধান দিতে পারবে।