সাংবাদিক আশরাফুজ্জামান রনি, কার্পাসডাঙ্গা অফিসঃ ঈদকে সামনে রেখে চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ও কুড়ালগাছি ইউনিয়নের স্বল্প আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ যারা দিন আনে দিন খায় এরাই পড়েছে সবচেয়ে বড় বিপাকে। চাউল আটা থেকে শুরু করে ভোজ্য তৈল পেয়াজ রসুন সবজি লবন সবকিছুরি মূল্য আকাশ চুম্বি। সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলেগেছে।
যে মোটা চাউলের দাম ২৮ টাকা ছিলো আজকে তা ৩৮ টাকা যে আটার দাম ২২ টাকা ছিলো তা হয়েছে ৩০ টাকা। এক কেজি বেগুনের দাম ৭০-৮০ টাকা এক কেজি শোসার দাম ৩৫-৪০ টাকা। এমনটাই যদি হয় তাহলে এই প্রান্তিক মানুষ গুলো না খেয়ে থাকা ছাড়া কনো পথ নেই। মাছ মাংস সবজির কথা বাদ দিলেও ডাল ও পেয়াজের দাম আকাশ ছোঁয়া। কিনতু সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ যারা ভেন চালক রিকশা চালক অটো চালক দিন মজুর তথা যারা দিন আনা দিন খায় এরা হতাশার সাগরে ভাসছে। কয়েকজন এর কাছে বলতে শুনেছি এইভাবে পরিবার পরিজন নিয়ে না খেয়ে ধুকে ধুকে মরার চেয়ে করোনাভাইরাস এ আক্রান্ত হয়ে মরে যাওয়া ভালো কারন কাজ কর্ম নেই বাহিরে সাভাবিক ভাবে চলা ফেরা করা যাচ্ছে না আয় রোজগার বন্ধ কিনতু বাজারে সব কিছুর দাম আকাশ ছোঁয়া এমনটাই যদি হয় তাহলে আমাদের বেচে থাকার আশা ভরসা কোথায়। দেশের আইন কানুন ও কি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে? বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে অহরহ প্রচার হচ্ছে দেশের এই সংকটময় অবস্হায় দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য।।কিনতু কে কার কথা শনে। কথায় বলে মনে মনে শেখ ফরিদ বগোলে ইট এই অশাধু ব্যবসায়ীদের সরকারি বেসরকারি ভাবে যতই নিষেধ করা হোক না কেনো তাদের ব্যবসা তারা তাদের মতই করে চালিয়ে যাচ্ছে তারপরেও এই ভাগ্যে বন্চিত মানুষ গুলো চাতকের মত চেয়ে আছে। অবিলম্বে এই লাগামহীন দ্রব্যে মূল্যর বিরুদ্ধে কনোনা কনো আইনি প্রদক্ষেপ গ্রহন করবেই।