বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১, ০৫:৩২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম :
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অচেতন করে ব্যাংক লুটের চেষ্টা ‘টিকা নেওয়ার পর মনে করবেন না সব সমাধান হয়ে গেছে’ অধীনস্থ পুলিশ সদস্যদের পেশাদারিত্বের সাথে নিজ নিজ কর্তব্য পালনের নির্দেশ কল্যাণ সভায় পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকার। শাহবাগে বিক্ষোভ থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ শিক্ষার্থী আটক দামুড়হুদা মডেল থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে গ্রেফতারী পরোয়ানা ভুক্ত আসামী আটক ৫ পিলখানা ট্র্যাজেডি: নিহতদের শ্রদ্ধায় স্মরণ দামুড়হুদা উপজেলায় গাছে গাছে ফুটেছে সজনে ফুল সাতক্ষীরায় ভ্রাম্যমান অভিযানে ১টি ইট ভাটাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দামুড়হুদা নতিপোতা ইউনিয়ন বিট পুলিশিং উদ্বোধন করেন দামুড়হুদা সার্কেল আবু রাসেল দর্শনা টু মুজিবনগর সড়কের উন্নয়ন কাজ কালভার্ট নির্মানে নেই কোন সতর্ক চিহ্ন:প্রতিদিন ঘটছে ছোটবড় দূর্ঘটনা

টঙ্গীতে সন্ত্রাসীর অত্যাচারে দিশেহারা একটি পরিবার

Reporter Name / ১৪১ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১, ০৫:৩২ অপরাহ্ন

আশানুর রহমান গাজীপুর প্রতিনিধিঃ গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীর পশ্চিম থানা অন্তগত মুদাফা এলাকার বাসিন্দা বিউটি বেগম জানান, আমি ও আমার ভাইয়ের নামে খরিদকৃত ৫.২৫ শতাংশ জমি। ইহাতে বাড়ি নির্মাণ করে বিগত ১২ বছর যাবত শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করিয়া আসিতেছি। আমার প্রতিবেশী মাসুম হায়দারের সাথে জমিজমা সংক্রান্ত বিষয় বিগত ৩ বছর যাবত বিরোধের সৃষ্টি হয়। এই বিষয়ে এলাকায় জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করে কোন ন্যায় বিচার পাইনি বিধায় এক পর্যায় স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের পরামর্শে থানায় অভিযোগ করে সমাধানের চেষ্টা করা হয়। সেখানেও প্রভাবশালী মাসুম হায়দারের ক্ষমতার দাপটে আমি ন্যায় বিচার পাইনি। এক পর্যায়ে দিশেহারা হয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে গাজীপুর আমলী আদালতে দেওয়ানী মামলা দায়ের করি। যাহা বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে। আদালতে মামলা করার কারণে মাসুম হায়দার ও তার ক্যাডার বাহিনী সদস্য ফয়সাল, হারুন, স্বপনসহ একাধিক লোকবল নিয়ে আমার ও আমার মায়ের উপর হামলা চালায়। যার ফলে আমরা গুরুতর আহত হই এবং বাড়িতে বেশকিছু ফলজ বৃক্ষ কেটে ফেলে। এ বিষয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানায় অভিযোগ করতে গেলে আমাদের লিখিত অভিযোগ না নিয়ে আমাদেরকে বসিয়ে রাখে। এক পর্যায়ে মাসুমের বাহিনীর সদস্য ফয়সালকে গ্রেফতার করে থানায় আনে। আমার কাছ থেকে কোন লিখিত অভিযোগ না নিয়ে উল্টো আমাকে ও আমার মাকে মামলা দিয়ে চালান করে। অপরপক্ষে ফয়সালের সাথে আপোশ করে তাকে জিএমপি এ্যাকটে চালান করে। আমার সাথে প্রশাসনের এই রকম আচারণ অন্যায় ও আইন বহিভর্‚ত হয়েছে বলে মনে করি। আমি জেল থেকে জামিনে মুক্ত হয়ে এসে দেখি আমার দাবীকৃত জায়গায় জোরপূর্বক আদালতের মামলা তোয়াক্কা না করে আইনকে বৃদ্ধাগুলি দেখিয়ে জোরপূর্বক উক্ত জমিতে ইমারত নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেখেছে। আমি একাধিক বার থানায় সহযোগিতা চেয়ে কোন সহযোগিতা পাইনি। এক পর্যায়ে পুলিশ হেল্প লাইনে ফোন করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে যাবে বলে আশ্বাস পাই। কিন্তু এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে আসেনি। বর্তমানে আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভোগতেছি। আমি বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে সুষ্ঠু ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মহলের আইনগত সহযোগিতা কামনা করছি এমনটাই দাবী ভোক্তভ‚গী পরিবারের।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর