ষ্টাফ রিপোর্টার:চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের মুন্সিপুর গ্রামে বড় মসজিদ খ্যাত বায়তুল আমান জামে মসজিদে প্রথম কাতারে গত মঙ্গলবার বসে নামায পড়তে বসে মুন্সিপুর গ্রামের শফিদুল ছেলে। এ বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ হোন মসজিদ কমিটির সভাপতি হাবিল মাস্তানের ছেলে নুরইসলাম,সাধারন সম্পাদক কাদের সর্দারের ছেলে তোতা সর্দার ও মসজিদের ইমাম হাফেজ আজবাহার।এ নিয়ে গতকাল বুধবার আসরের নামাযের সময় মসজিদের মাইকে ঘোষনা দিয়ে মসজিদে লোক ডাকেন নুরইসলাম। করোনা ভাইরাস সত্তেও নুর ইসলাম লোকজন ডেকে আনেন। শফিদুলের ভাই এর ঘর ও দোকান ভাংচুর করে বলে অভিযোগ তোলেন শফিদুলের পরিবারের লোকজন।গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে ঘটনাস্থলে হাজির হোন সার্কেল এ এস পি শেখ আবু রাসেল,দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আ:খালেক,ওসি তদন্ত জাহাঙ্গীর ও সেকেন্ড অফিসার জিয়া সহ সঙ্গীয় ফোর্স।পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দ্রুত পরিস্থিতি শান্ত করে ফেলেন। পুলিশের দ্রুত পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকাবাসী সহ সচেতন মহল।এ বিষয়ে জানতে মসজিদ কমিটির সভাপতি,সাধারন সম্পাদক ও ইমামের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি।এ বিষয়ে দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আ:খালেক জানান তেমন কোন কিছু হয়নি।গত মঙ্গরবার মসজিদে সামনে কাতারে বসা নিয়ে একটু বাকবিতন্ডা হয়েছিলো আজকে সবাই একত্রে বসেছে জানতে পেরে এত লোকজন একত্র না হতে পারে সেজন্য সবাইকে সরিয়ে দিয়েছি।